কোন এপস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় বিস্তারিত জানুন

কোন এপস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আপনাদের জেনে নেওয়া প্রয়োজন। কেননা বর্তমান সময়ে অ্যাপসের মাধ্যমে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়। তাই এ সম্পর্কে আপনার জানা প্রয়োজন। 

কোন-এপস-দিয়ে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়কোন এপস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে নিচের দেওয়া লেখাগুলো খুব যত্ন সহকারে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। তাহলেই অ্যাপস এর মাধ্যমে ইনকাম করার যাবতীয় উপায় গুলো জানতে পারবেন।

সূচিপত্রঃ অ্যাপস এর মাধ্যমে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

কোন এপস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়

কোন এপস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এ সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা কোন কোন অ্যাপস গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায় তার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। বর্তমান সময় অনলাইনের যুগ। এখনকার মানুষজন অনলাইন থেকে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করছে।

তাই আপনি কেন বসে থাকবেন? আপনিও চাইলে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে সময়ে এমন কিছু জনপ্রিয় অনলাইনে অ্যাপস রয়েছে। যেগুলো থেকে প্রতিনিয়ত মানুষজন টাকা ইনকাম করে থাকছে। আর এই সকল অ্যাপসগুলো সম্পর্কে না জানার কারণে আমরা এখান থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করতে পারি তা জানি না। তাই নিচের আলোচনায় অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার যাবতীয় উপায় গুলো জানিয়ে দেওয়া হলোঃ

Bkash App ব্যবহার করে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে Bkash App ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আজকের এই পর্বে বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে কিভাবে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন তার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে দুইটি উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়। প্রথম উপায়টি হলো রেফার করার মাধ্যমে এবং দ্বিতীয় উপায়টি হলো বিকাশ অ্যাপে
কুইজ গেম খেলার মাধ্যমে। নিচের আলোচনায় বিস্তারিত দেয়া হলোঃ

বিকাশ অ্যাপ রেফার করেঃ

আপনি চাইলে বিকাশ অ্যাপ রেফার করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। অর্থাৎ আপনি যদি আপনার বিকাশ অ্যাপের রেফার লিংক ব্যবহার করে অন্য আরেকজন গ্রাহককে বিকাশ অ্যাপ দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলে দিতে পারেন তাহলে আপনি রেফার বোনাস পাবেন। আর রেফার করার মাধ্যমেই বিকাশ অ্যাপ থেকে ইনকাম হয়ে থাকে।

বিকাশ অ্যাপ রেফার করার নিয়মঃ

প্রথমে আপনাকে বিকাশ অ্যাপ ওপেন করতে হবে। এরপর ডান দিকের উপরের দিকে বিকাশ লোগোর উপর ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনার সামনে বিকাশের মেনুবার আসবে। তারপর মেনুবার থেকে Refer Bkash app অপশনটি দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করবেন। তারপর আপনার সামনে বিকাশ অ্যাপের রেফার লিংক অপশন আসবে। আপনি এবার লিঙ্কটি কপি করে নিবেন।

তারপর বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে আপনার পরিচিত বন্ধুদের কপি করা লিংকটি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে বলবেন। আপনার রেফার লিংক ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি যদি বিকাশ একাউন্ট খুলে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা লেনদেন করে। তাহলে আপনি প্রতিটি বিকাশ রেফার একাউন্ট থেকে ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০ টাকা পর্যন্ত রেফার বোনাস পাবেন। এভাবে বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে রেফার করে ইনকাম করা যায়।

বিকাশ অ্যাপে কুইজ খেলে ইনকাম

আপনি চাইলে বিকাশ অ্যাপে কুইজ গেম খেলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চলুন কিভাবে করবেন তার বিস্তারিত দেখে নেওয়া যাক। এজন্য প্রথমে আপনাকে বিকাশ অ্যাপ ওপেন করতে হবে। এরপর বিকাশ অ্যাপ এর নিচের দিকে তাকালে কুইজগিরি নামে অপশন দেখতে পাবেন। এই অপশনটাতে ক্লিক করার মাধ্যমেই কুইজ গেম খেলে টাকা ইনকাম করা যায়। তবে এই গেম খেলার আগে কিছু শর্ত রয়েছে যেগুলো মেনেই আপনাকে কুইজ গেম খেলতে হবে।

কুইজ গেম খেলার নিয়মঃ 

কুইজগিরি অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনাকে কিছু প্রশ্ন করা হবে। সেই প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিতে হবে। এরপর আপনাকে তারা সাবস্ক্রিপশন কিনতে বলবে। আপনাকে তাদের সাবস্ক্রিবশন কিনতেই হবে। কারণ আপনি তাদের সাবস্ক্রিপশন না কিনলে কুইজ গেম খেলতে পারবেন না। তাই তাদের সাবস্ক্রিপশন কিনে কুইজ গেম খেলতে হবে।

আর সাবস্ক্রিপশন কিনার জন্য তাদের নির্দিষ্ট একটা এমাউন্ট প্রদান করতে হবে। তাহলে আপনি ফ্রিতে কুইজ গেম খেলতে পারবেন। আপনি যখন কুইজ গেম খেলে পয়েন্ট উপার্জন করতে পারবেন। তখন তা আপনার ব্যালেন্সে যুক্ত হবে। আপনার ব্যালেন্সে যখন পয়েন্টের সংখ্যা বেশি হবে। তখন নগদ অর্থ বা পুরস্কার পাওয়ার মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে। এভাবে কুইজ গেম খেলে বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।

Uber Diver App ব্যবহার করে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে Uber Diver App ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এটি একটি জনপ্রিয় ইনকাম পদ্ধতি। আপনার যদি নিজস্ব একটি গাড়ি বা মোটরসাইকেল থাকে তাহলে আপনি এই অ্যাপ ব্যবহার করে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাপটি মূলত গাড়ি পরিবহনের কাজ করে থাকে। আজকাল আমাদের বাইরে যাওয়ার জন্য যানবাহনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু আমরা কাজের সময় রাস্তায় তেমন কোন যানবাহন দেখতে পায় না।

তাই তাদের কথা চিন্তা করেই Uber Diver App তৈরি করা হয়েছে। যেখানে খুব সহজেই পরিবহনের জন্য গাড়ি পাওয়া যায়। আপনার যদি নিজস্ব গাড়ি না থাকে তাহলে আপনি কম দামে গাড়ি কিনতে পারেন। অথবা ভাড়ায় গাড়ি নিয়ে এখানে কাজ করতে পারেন। এই অ্যাপে কাজ করতে হলে আপনাকে ড্রাইভার হিসেবে একাউন্ট খুলতে হবে। অ্যাকাউন্ট খোলার কিছু দিনের মধ্যেই আপনার একাউন্ট চালু হয়ে যাবে। এরপর আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমেই খুব সহজে যাত্রী পেয়ে যাবেন।

যাদের আপনি এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে গিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। আর আপনি যেহেতু এই অ্যাপের আন্ডারে কাজ করছেন তাই আপনাকে আপনার ইনকামের 25% অ্যাপ কর্তৃপক্ষকে দিয়ে দিতে হবে। আপনি যখন এই অ্যাপে একাউন্ট খুলবেন তখন সেখানে আপনার যাবতীয় তথ্য দেওয়া থাকবে। যার ফলে একজন যাত্রী খুব সহজেই আপনাকে কল করে ডেকে নিবে। আর পেমেন্ট অনলাইন এর মাধ্যমে খুব সহজে হয়ে যাবে। তাই আপনি চাইলে Uber Diver App ব্যবহার করে ইনকাম শুরু করতে পারেন।

FoodPanda App থেকে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে FoodPanda App থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। কিভাবে করবেন চলুন তার বিস্তারিত জেনে নেই। FoodPanda App এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে। কি সেই কাজ চলুন জানি। এজন্য প্রথমে আপনাকে যে কোন খাবার রান্না করার স্কিল তৈরি করতে হবে। এমন খাবার রান্না করতে পারতে হবে যেগুলো মানুষ খেতে পছন্দ করে।

আর এই সকল খাবারগুলো অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করে FoodPanda App থেকে টাকা ইনকাম করা যাবে। এজন্য প্রথমে আপনাকে এই অ্যাপটি ইন্সটল করে পার্টনার হিসেবে আবেদন করতে হবে। এরপর আপনার সাথে ফুডপান্ডা কর্তৃপক্ষ যোগাযোগ করবে। এরপর তারা আপনাকে ফুটপান্ডা অ্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত শিখিয়ে দিবে। এরপর আপনার খাবার ফুড পান্ডা অ্যাপে লাইভ হয়ে যাবে।

এবার ফুড পান্ডা অ্যাপ থেকে আপনার খাবার কেউ অর্ডার করলে ফুড ডেলিভারি বয় আপনার কাছ থেকে খাবার নিয়ে যাবে। আর এভাবেই আপনি ফুড পান্ডা অ্যাপ ব্যবহার করে খুব সহজেই প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি ভালো রান্না করতে পারেন। কাস্টমারদের মন আকৃষ্ট করতে পারেন। তাহলে প্রতিনিয়ত অনেক বেশি অর্ডার পেতে থাকবেন।

যা আপনাকে এ কাজের প্রতি আরো আগ্রহী করে তুলবে। যেহেতু আপনি ফুডপান্ডা অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইনে খাবার বিক্রি করে ইনকাম করছেন। তাই ফুডপান্ডা কর্তৃপক্ষ আপনার ইনকামের কিছু অংশ কেটে নিবে। এভাবে আপনি খুব সহজে ফুডপান্ডা অ্যাপকে কাজে লাগিয়ে ইনকাম করতে পারেন। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে কোন এপস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।

Work Up Job App থেকে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে Work Up Job App থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এই অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে কিছু ধাপ অবলম্বন করতে হবে। নিজের আলোচনায় সেগুলো বিস্তারিতভাবে জানানো হলো। এই অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথমে গুগল প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। এই অ্যাপটি ডাউনলোড করে ভেরিফাই করার কোন প্রয়োজন নেই।

এই অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যায়। এ কাজগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কারো ইউটিউব এর ভিডিও দেখা, কারো ফেসবুক ভিডিওতে লাইক করা, কারো ওয়েবসাইট ভিজিট করা, কারো অ্যাপ ডাউনলোড করা ইত্যাদি। এ কাজগুলো করার জন্য তারাই আপনাকে নির্দেশনা দিবে। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে।

তাহলেই আপনি এখান থেকে এ সকল কাজগুলো করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ব্যালেন্সে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা হলে তা বিকাশ, নগদ বা রকেটের মাধ্যমে নিয়ে নিতে পারবেন। এই কাজ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানার জন্য ইউটিউবে এই সম্পর্কে বিভিন্ন ভিডিও দেখতে পারেন, সেই ভিডিওগুলো দেখে এই কাজ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন।

Shopify অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম 

আপনি চাইলে Shopify অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এটা তেমন ঝুঁকিপূর্ণ কাজ নয় বরং এটি একটি সহজ কাজ। বর্তমান সময়ে এর চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। আজকের এই পর্বে আমরা Shopify অ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তারা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো।
 
Shopify-অ্যাপ-থেকে-টাকা-ইনকামচলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। এই অ্যাপটি ব্যবহার করে ড্রপসিপিং এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাপের মাধ্যমে ড্রপসিপিং ব্যবসা পরিচালনা করে আপনি আপনার পণ্য কাস্টমারের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। এজন্য আপনার নিজের কোন পণ্য থাকার প্রয়োজন নেই। কিংবা আপনাকে নিজেকেও কাস্টমারের কাছে গিয়ে পণ্য ডেলিভারির করার কোন ঝামেলা নেই।
আপনি শুধু এই অ্যাপে থাকা পণ্যের মার্কেটিং করবেন। অর্থাৎ বিভিন্ন জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে এই অ্যাপে থাকা পণ্যগুলোর মার্কেটিং করে কাস্টমারের কাছ থেকে অর্ডার সংগ্রহ করবেন। এরপর অর্ডারকৃত কাস্টমারের যাবতীয় ঠিকানা পাইকারকে দিয়ে দিলেই পাইকার কাস্টমারের কাছে তার অর্ডারকৃত পণ্যটি ডেলিভারি করে দিবে।
 
একটি পণ্যের পাইকারি দাম যত হবে তার থেকে আপনি কিছু টাকা বেশি নিয়ে লাভ করতে পারেন। এভাবে Shopify অ্যাপ থেকে ড্রপসিপিং বিজনেস পরিচালনা করে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন। এই অ্যাপ থেকে আয় করার আগে মার্কেট সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। অর্থাৎ কাস্টমাররা এখন কোন পণ্যটি বেসি কেনার প্রতি আগ্রহী হচ্ছে তা সম্পর্কে জেনে মার্কেটিং করতে হবে এবং মার্কেটিং করে বিক্রি করতে পারলেই ইনকাম করা যাবে। 

Telegram অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে Telegram অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আজকের এই পর্বে আমরা টেলিগ্রাম অ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তার সম্পূর্ণ তথ্য বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। বর্তমান সময়ে টেলিগ্রাম একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এই অ্যাপ থেকেও এখন নানা উপায়ে ইনকাম করা যায়। সেগুলো নিচের আলোচনা দেখানো হলোঃ 

স্পন্সরের মাধ্যমেঃ

আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেল যদি অনেক বড় হয়, তাহলে আপনি এখান থেকে স্পন্সরের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনি নিয়মিত আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে কাজ করবেন। যাতে আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেল অল্প সময়ের মধ্যে অনেক বড় চ্যানেলে পরিণত হয়। আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে যখন অধিক সংখ্যক মানুষ থাকবে।

তখন আপনি তাদের বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট বা পণ্য সম্পর্কে বিজ্ঞাপন দিয়ে সেগুলো তাদের কাছে বিক্রি করে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান থেকে ইনকাম করতে পারেন। এভাবে স্পন্সরের মাধ্যমে আপনি যেমন ইনকাম করবেন ঠিক তেমনি কোম্পানিগুলো তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে আরো উন্নত করবে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমেঃ

আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে ইনকাম করতে পারেন। এজন্য আপনার অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এ রপর অ্যামাজনের যে সকল পণ্যের অফার চলছে যে সকল পণ্যের অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করে দিতে হবে।

আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে থাকা কোন কাস্টমার যদি সেই পণ্যটি কিনে থাকে। তাহলে আপনি অ্যামাজন কোম্পানির কাছ থেকে কমিশন ভিত্তিক ইনকাম করে থাকবেন। এভাবেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। এই কাজ করার জন্য অবশ্যই আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলটি জনপ্রিয় হওয়া লাগবে। কারণ আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে যত বেশি ফলোয়ার থাকবে তত বেশি ইনকাম করা যাবে।

ব্লগ পোস্ট শেয়ার করেঃ

যদি নিজের কোন ব্লগিং ওয়েবসাইট থাকে, তাহলে আপনি সেই ব্লগিং ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করে দিয়ে ব্লগ পোষ্ট থেকে অধিক পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। কারণ ব্লগ পোস্ট থেকে কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেয়ার মাধ্যমে ইনকাম হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনার ব্লগ পোস্টে যত বেশি ভিজিটর পাওয়া যাবে তত বেশি ইনকাম হয়ে থাকবে।

তাই আপনি এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে আপনার ওয়েবসাইটের ব্লগ পোষ্ট গুলোকে আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলের ফলোয়ারদের কাছে নিয়মিত শেয়ার করবেন। তারা যখন আপনার ব্লগ পোষ্টের লিঙ্কে ঢুকে আপনার ব্লগ পোস্ট পড়বে তখন কোম্পানি বিভিন্ন ধরনের এড দেখাবে আর আপনার ইনকাম হবে।

ইউটিউবের ভিডিও শেয়ার করেঃ

আপনার যদি কোন ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং আপনি যদি সেখানে নিয়মিত কোন ভিডিও ছাড়েন। তাহলে সেই ভিডিওগুলো আপনি আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করতে পারেন। এতে করে আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে থাকা ফলোয়াররা আপনার শেয়ার করা ইউটিউবের ভিডিওর লিংকে প্রবেশ করে আপনার ইউটিউবের ভিডিও দেখবে। এতে করে আপনার ইউটিউবের ভিডিওর ভিউ বাড়বে। যা আপনার ইউটিউবের ইনকামের পরিমাণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করবেন।

Paid Work অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে Paid Work অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আজকের এই পর্বে আমরা Paid Work অ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। Paid Work অ্যাপ থেকে আপনি কোন প্রকার ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

প্রথমে আপনাকে এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে। তারপর ইন্সটল করতে হবে। এই অ্যাপ থেকে মূলত নানা ধরনের গেম খেলে, সার্ভে পূরণ করে, ভিডিও দেখে এবং নানা ধরনের মাইক্রো জব করে ইনকাম করা যায়। এই কাজগুলো করে যখন আপনার ব্যালেন্সে ৫ ডলার হবে, তখন এটি আপনি ব্যাংকের মাধ্যমে বা পেপালের মাধ্যমে খুব সহজেই হাতে পেয়ে যেতে পারবেন।

গুগল প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপটি বর্তমানে ১০ মিলিয়নের বেশি মানুষ ডাউনলোড করেছে এবং এর রেটিং সংখ্যা ৪.৩ স্টার। তাহলে বুঝতেই পারছেন এই অ্যাপটি কতটা জনপ্রিয় একটি অ্যাপ। তাই আপনি চাইলে এই অ্যাপটি ইন্সটল করে কাজ শুরু করে দিতে পারেন। এই অ্যাপটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে হলে ইউটিউবে এই অ্যাপ সম্পর্কে নানা ভিডিও রয়েছে সেগুলো দেখে আপনি এই অ্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে কাজ শুরু করতে পারেন।

Fiverr অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে Fiverr অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এই অ্যাপটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি অ্যাপ। বর্তমান সময়ে দেশি বিদেশি লাখো ফ্রিল্যান্সার এই অ্যাপকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে প্রতিমাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে। তাই আপনি যদি তাদের মতো অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে আপনাকে বিভিন্ন বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আজকের এই পর্বে আমরা Fiverr অ্যাপ ব্যবহার করে কিভাবে ইনকাম করা যায় তার যাবতীয় তথ্য বিস্তারিত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

লোগো ডিজাইনঃ

Fiverr অ্যাপ এর মাধ্যমে লোগো ডিজাইন করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন। এজন্য আপনাকে আগে বিভিন্ন ধরনের লোগো তৈরি করার জন্য দক্ষ হতে হবে। আপনি যখন লোগো তৈরি করতে দক্ষ হবেন, তখন Fiverr অ্যাপে একাউন্ট খুলে কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন। ক্লায়েন্ট থেকে কাজের অর্ডার পেলে আপনি তাকে লোগো ডিজাইন করে দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনঃ

বর্তমান সময়ে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও ব্যাপক জনপ্রিয়। কোন ওয়েবসাইটের পেজকে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পৃষ্ঠায় আনার জন্য এসইও করার প্রয়োজন পড়ে। তাই Fiverr অ্যাপ এর মতো মার্কেটপ্লেসে এসইও এক্সপার্টদের চাহিদা ব্যাপক রয়েছে। এসইও এক্সপার্ট হতে পারলে এ সকল মার্কেটপ্লেস থেকে ক্লায়েন্টের অর্ডার নেওয়ার মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করা যায়।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংঃ

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ইউটিউব, ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টেলিগ্রাম ইত্যাদি। আজকাল এ সকল প্লাটফর্ম গুলোতে মানুষজন বেশি একটিভ থাকে। তাই এ সকল প্ল্যাটফর্ম গুলোতে সহজেই মার্কেটিং করা যায়। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এ এক্সপার্ট হতে পারেন। তাহলে Fiverr অ্যাপ এর মাধ্যমে ক্লায়েন্টের কোন প্রোডাক্ট বা পণ্য মার্কেটিং করে দিয়ে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

Fiverr অ্যাপ থেকে অর্থ উপার্জন করার জন্য আপনাকে আগে একটি ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। তারপর সেখানে আপনার যাবতীয় তথ্য দিতে হবে। আপনি কোন বিষয়ের উপর দক্ষ সেই বিষয়টা সেখানে উল্লেখ করতে হবে। এরপর আপনার যে বিষয়ের উপর দক্ষতা রয়েছে সেই বিষয়ের উপর গিগ দিতে হবে। এখানে গিগ বলতে বুঝাচ্ছে আপনার কাজের যাবতীয় তথ্য অর্থাৎ আপনি কাজটি করে দেওয়ার মাধ্যমে কত টাকা নিবেন, কিভাবে করবেন তার সম্পূর্ণ তথ্য থাকে।

আপনার গিগ দেখে কোন ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিতে আগ্রহী হলে আপনি তার কাছ থেকে অর্ডার পেয়ে যাবেন। আর আপনার আইকৃত টাকা Payoneer এর মাধ্যমে খুব সহজেই নিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে Fiverr অ্যাপ থেকে টাকা উপার্জন করা যায়। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে কোন এপস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এবং Bkash App ব্যবহার করে টাকা ইনকাম এই সম্পর্কেও বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন। 

Foap অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে Foap অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ের সবচাইতে জনপ্রিয় অ্যাপ গুলোর মধ্যে Foap অ্যাপ অন্যতম। এই অ্যাপটি থেকে কিভাবে ইনকাম করতে পারবেন তার যাবতীয় তথ্য আজকের পর্বে শেয়ার করার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। Foap অ্যাপে ছবি বা ভিডিও বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম হয়ে থাকে।

তাই আপনি যদি খুব সুন্দর ছবি তুলতে পারেন কিংবা ছোট ছোট আকারের ভিডিও তৈরি করতে পারেন। তাহলে এ সকল ছবি বা ভিডিও গুলো এই অ্যাপের মাধ্যমে বিক্রি করার মাধ্যমে খুব সহজেই প্রতি মাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। মূলত এই অ্যাপ থেকে প্যাসিভ ইনকামের মাধ্যমে ইনকাম হয়ে থাকে।

এখান থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে হলে নিয়মিত বেশি বেশি ছবি আপলোড দিতে হবে। যেমন তেমন ছবি আপলোড দিলে ভালো পরিমাণে ইনকাম হবে না। তাই কোয়ালিটি ফুল ছবি আপলোড দিতে হবে। এতে করে ইনকামের পরিমাণও বৃদ্ধি পাবে। Foap অ্যাপ থেকে উপার্জিত আপনার আয়ের একটা অংশ অ্যাপ কর্তৃপক্ষ কেটে নিবে। এই অ্যাপ থেকে উপার্জিত অর্থ পেপাল একাউন্টের মাধ্যমে উত্তোলন করা যায়।

InboxDollars অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে InboxDollars অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এখান থেকে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করা যায়। এ সকল কাজগুলো সাধারণত অনেক ছোট ছোট হয়ে থাকে। যেমন ধরেন সার্ভে পূরণ করা, গেম খেলা, অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনাকাটা করা ইত্যাদি।
 
InboxDollars-অ্যাপ-থেকে-টাকা-ইনকামএছাড়াও এই অ্যাপসটি থেকে বিজ্ঞাপন দেখার মাধ্যমে ইনকাম হয়ে থাকে। এই অ্যাপসটি একটি পুরাতন অ্যাপস। এই অ্যাপসটি তৈরি হয়েছিল প্রায় ২০০০ সালের দিকে। যা এখন পর্যন্ত তাদের ব্যবহারকারীদের পর্যাপ্ত সংখ্যক উপার্জন দিয়ে যাচ্ছে। এই অ্যাপসটি আপনি ফ্রিতেই খুব সহজে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি যখন এই অ্যাপসটি নতুন অবস্থায় রেজিস্ট্রেশন করবেন তখন আপনি ফ্রিতে ৫ ডলার বোনাস পেয়ে যাবেন।
আপনি এই অ্যাপ থেকে যে টাকা উপার্জন করবেন তা থেকে ইলেকট্রনিক গিফট কার্ড পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। আর এই অ্যাপ থেকে আপনার উপার্জিত টাকাগুলো ব্যাংক একাউন্ট, পেপাল কিংবা ভিসা কার্ডের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে কোন এপস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।

Instagram অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম

আপনি চাইলে Instagram অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ে যতগুলো জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো ইনস্টাগ্রাম। এই প্লাটফর্মে অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম গুলোর তুলনায় ভিজিটের সংখ্যা বেশি থাকে। যার কারণে এখান থেকে বিভিন্ন উপায়ে অধিক সংখ্যক টাকা ইনকাম করা যায়। আজকের এই পর্বে আমরা ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমেঃ

আপনি চাইলে ইনস্টাগ্রাম অ্যাপস এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেন। অর্থাৎ ধরেন আপনার ইনস্টাগ্রাম একাউন্টে পর্যাপ্ত সংখ্যক ফলোয়ার রয়েছে। এখন আপনি কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট বা পণ্য আপনার ফলোয়ারদের কাছে মার্কেটিং করে বিক্রি করে দিলেন। আর এর ফলে আপনি সেই কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান থেকে কমিশন ভিত্তিক ইনকাম করতে পারবেন। আর এটাই হলো ইনস্টাগ্রাম এর অ্যাপস এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা। 

স্পন্সরের মাধ্যমেঃ

আপনার যদি ইনস্টাগ্রাম একাউন্টে অধিক সংখ্যক ফলোয়ার থাকে তাহলে আপনি সেই ফলোয়ারদের কাছে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা প্রোডাক্ট সম্পর্কে প্রচারণা করে দিয়ে সেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এভাবেই স্পন্সরের মাধ্যমে ইনস্টাগ্রাম অ্যাপস থেকে ইনকাম করা যায়। 

লেখকের শেষ কথা 

উপরের আলোচনা থেকে আমরা কোন এপস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে এসেছি। আমরা আরো জানতে সক্ষম হয়েছি Bkash App ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কেও। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহার করে ব্যাপক পরিমাণে টাকা উপার্জন করা যায়। আমরা আজকের এই পর্বে বিভিন্ন অ্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।

আপনি যদি উপরের আলোচনাগুলো ভালোভাবে পড়তে পারেন তাহলে অ্যাপস থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমরা হয়তো অনলাইন থেকে নানা উপায়ে ইনকামের কথা জেনেছি। কিন্তু অ্যাপসের মাধ্যমেও যে উপার্জন করা যায় তা হয়তো জানতাম না। আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারলে অ্যাপসের মাধ্যমে কিভাবে ইনকাম করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে যেতে পারবেন। আশা করছি উপরের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনাদের উপকার হবে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url