১০০ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
১০০ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে আপনারা চাইলে জেনে নিতে পারেন। কেননা
বর্তমান সময়ে নতুন নতুন ব্যবসার সেক্টর তৈরি হওয়ার কারণে ব্যবসার ব্যাপক চাহিদা
বেড়েছে। তাই আপনি ব্যবসাগুলো সম্পর্কে জানতে পারেন।
সূচিপত্রঃ বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
১০০ টি ব্যবসার আইডিয়া
১০০ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে
আমরা ১০০টি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক আইডিয়া নিয়ে আপনাদের সামনে বিস্তারিত
আলোচনা করার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। বর্তমান সময়ে চাকরির
বাজার তেমন ভালো না হওয়ার কারণে এদেশের হাজার হাজার ছেলে মেয়ে চাকরির চিন্তা
মাথা থেকে দূর করে দিয়ে ব্যবসা করার কথা ভাবছে।
তাই আমি তাদের কথা চিন্তা করে নিচের আলোচনায় এমন ১০০টি ব্যবসায়িক আইডিয়া
দেওয়ার চেষ্টা করবো যা তারা সহজেই করে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবে।
নিচের ব্যবসায়িক আইডিয়াগুলোর মধ্যে আপনার যে আইডিটা ভালো লাগবে আপনি সেই বিষয়ে
বিস্তারিত তথ্য জেনে নিয়ে ব্যবসাটা শুরু করে দিতে পারেন। চলুন তারা দেখে নেওয়া
যাক।
অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসার আইডিয়া
আপনারা চাইলে অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসার আইডিয়া নিতে পারেন। বর্তমান সময়ে সব কিছু
এখন অনলাইন মুখী হয়ে গেছে। যার কারণে অনলাইনের মাধ্যমেই অনেক রকম ব্যবসা করা
যায়। আজকের এই পর্বে আমরা অনলাইন ভিত্তিক ১০টি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা সম্পর্কে
জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
১/ ওয়েবসাইট তৈরির ব্যবসাঃ
বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইটের ব্যবসা ব্যাপক জনপ্রিয় একটি ব্যবসা। কারণ আপনি যেকোনো
ছোটখাটো ব্যবসা করতে গেলেও ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হয়। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
গ্রাহকদের প্রয়োজনীয় যাবতীয় সেবা প্রদান করা যায়। তাই যারা বিভিন্ন ছোটখাট
ব্যবসা করতে চাই তাদের আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করে দিয়ে ইনকাম করতে পারেন।
ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে আপনার নিজেকে আগে এ ব্যাপারে দক্ষ হতে হবে।
২/ ফ্রিল্যান্সিং করাঃ
বর্তমান সময়ে সবচাইতে জনপ্রিয় কাজের মধ্যে রয়েছে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করা।
এখনকার তরুণ তরুণীরা চাকরির পিছনে না ছুটে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে লাখ টাকা
ইনকাম করছে। তাই আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের যে কোন একটি ভালো স্কিল শিখে নিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন।
৩/ ডিজিটাল মার্কেটিংঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান সময়ের সবচাইতে জনপ্রিয় একটি সেক্টর এর নাম। ডিজিটাল
মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য অনলাইন এর মাধ্যমে
মার্কেটিং করে থাকে। যার ফলে তারা এখান থেকে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করে। আপনিও
ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হয়ে দেশি বিদেশি ক্লায়েন্টের কাজ করে দিয়ে ইনকাম
করতে পারেন।
৪/ অনলাইনে ইংরেজি শেখানোঃ
আপনি চাইলে অনলাইনে ইংরেজি শিখিয়ে ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এটিও ব্যাপক
জনপ্রিয় একটি কাজ। আপনি যদি ইংলিশ ভাষায় দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে বিভিন্ন
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে ছাত্রছাত্রীদের ইংরেজি ভাষা শিখিয়ে কোর্সের
মাধ্যমে অথবা সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্ম গুলোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
৫/ কোর্স বিক্রিঃ
আপনি চাইলে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের কোর্স বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি
পড়ালেখার কোন একটি বিষয়ে দক্ষ হতে পারেন তাহলে সে বিষয়ের উপর কোর্স তৈরি করতে
পারেন। অথবা অন্য যেকোনো বিষয়ে যদি দক্ষ হতে পারেন সেটির উপরও কোর্স তৈরি করে
ইনকাম করতে পারেন।
৬/ ইউটিউবারঃ
আপনি চাইলে ইউটিউবে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিডিও ছেড়ে প্রতি মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত
ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান যুগ অনলাইনের যুগ হওয়ায় এখনকার মানুষজন অনলাইনে বেশি
একটিভ থাকে। তাই আপনি ইউটিউবে ভিডিও বানালে মানুষজন তা দেখবে এবং আপনারা ইনকাম
হবে।
৭/ ব্লগ তৈরীঃ
আপনি চাইলে গুগলে বিভিন্ন আর্টিকেল লিখতে পারেন। গুগলে-এ বিভিন্ন আর্টিকেল লেখার
মাধ্যমে গুগল কোম্পানি সেখানে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দিবে। আর এই বিজ্ঞাপনের
মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে। তাই আপনি চাইলে গুগলে আর্টিকেল লিখার ব্যাপারে দক্ষ হতে
পারেন।
৮/ ভিডিও এডিটিংঃ
বর্তমান সময়ে ভিডিও এডিটিং এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যেকোনো একটি ভিডিও তৈরি করে
সেটি সুন্দরভাবে এডিট করতে পারলে দর্শককে আকৃষ্ট করা যায়। তাই আপনি ভিডিও এডিটিং
শিখে নিজে ভিডিও বানাতে পারেন। অথবা যারা ভিডিও বানায় তাদের ভিডিও এডিটিং করে
ইনকাম করতে পারেন।
৯/ ই-কমার্স ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন। এজন্য আপনার একটি ই-কমার্স
ওয়েবসাইট খুলতে হবে। তারপর সেখানে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট রাখতে হবে। তারপর কোন
কাস্টমার সে প্রোডাক্ট গুলো অর্ডার করলে তার কাছে সঠিক ভাবে ডেলিভারি দিতে হবে।
আরো পড়ুনঃ গ্রামে কিসের ব্যবসা করা যায় জেনে নিন ২০টি লাভজনক আইডিয়া
১০/ সোশ্যাল মিডিয়া সার্ভিসঃ
অনলাইনে বিভিন্ন জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম রয়েছে। যেগুলোতে আপনি
বিভিন্ন কোম্পানির কোন পণ্য বা প্রোডাক্ট প্রচার, ব্যান্ডিং, মার্কেটিং বা বিক্রি
করে দিয়ে কমিশন ভিত্তিক ইনকাম করতে পারেন।
উৎপাদনমুখী ব্যবসা করার আইডিয়া
আপনি চাইলে উৎপাদন মুখী ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমান সময়ে উৎপাদন মুখী
ব্যবসার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাই আজকের এই পর্বে আমরা ১০টি গুরুত্বপূর্ণ
উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে
জেনে নেওয়া যাক।
১১/ জৈব সার তৈরির ব্যবসাঃ
বাংলাদেশের মতো কৃষি প্রধান দেশে জৈব সারের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। অনেক
কৃষকই রাসায়নিক সারের পাশাপাশি জমিতে জৈব সার দিয়ে থাকে। তাই আপনি জৈব সার
তৈরির ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
১২/ মৎস্য উৎপাদন ব্যবসাঃ
বর্তমান সময়ে মৎস্য উৎপাদন ব্যবসা একটি জনপ্রিয় ব্যবসা। আমাদের দেশের মানুষ
মাছে ভাতে বাঙালি। যার কারণে দৈনন্দিনীর খাদ্য তালিকায় মাছ অবশ্যই থাকা লাগবে।
তাই আপনি চাইলে এই ব্যবসাটা শুরু করতে পারেন।
১৩/ দুধ উৎপাদন ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে দুধ উৎপাদনের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কেননা এই ব্যবসার বর্তমানে
চাহিদা অনেক বেশি রয়েছে। খামার তৈরি করার মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে দুধ উৎপাদনের
ব্যবসা চালু করা যেতে পারে।
১৪/ পোষাক তৈরির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে পোশাক তৈরির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কারণ বর্তমান সময়ে এই ব্যবসাটা
একটি লাভজনক ব্যবসা। বর্তমান সময়ে পোশাকের চাহিদা পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকায় দেশের
বাইরে পোশাক রপ্তানি করে প্রচুর টাকা ইনকাম করা যায়।
১৫/ চামড়া জাত পণ্য তৈরির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে চামড়া জাত পণ্য তৈরি করতে পারেন। বর্তমান সময়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের
চামড়া জাত পণ্য ব্যবহার করে থাকি। তাই আপনার কাছে পর্যাপ্ত পুঁজি থাকলে এ
ব্যবসায় যোগ দিতে পারেন। এই ব্যবসাটি একটি লাভজনক ব্যবসা।
১৬/ গাড়ির যন্ত্রাংশ উৎপাদনের ব্যবসাঃ
আপনার কাছে যদি পর্যাপ্ত পুঁজি থাকে। তাহলে আপনি গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরির ব্যবসা
শুরু করতে পারেন। প্রতিনিয়ত গাড়ির যন্ত্রাংশের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
১৭/ কাঠের জিনিসপত্র তৈরির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে কাঠের বিভিন্ন জিনিসপত্র তৈরি করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এই ব্যবসার
ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। মানুষজন এখন কাঠের তৈরি জিনিসপত্র কিনার প্রতি আগ্রহ
প্রকাশ করে।
১৮/ কার্পেট ও পাপোশ তৈরির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে কার্পেট ও পাপোস তৈরির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমান সময়ে আমরা
আমাদের ঘর দুয়ারে কার্পেট বা পাপোশ ব্যবহার করে থাকি। যেহেতু এটি আমরা
প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে থাকি তাই এর চাহিদা সব সময়ই সমান থাকে।
১৯/ বাচ্চাদের খেলনা তৈরির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের খেলনা পাতি তৈরি করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
আজকাল আমাদের দেশে বাইরের দেশ থেকে বাচ্চাদের খেলনা আমদানি করা হয়। তাই আপনি
বাচ্চাদের খেলনা দেশে তৈরি করেই ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারেন।
২০/ মোমবাতি তৈরির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে মোমবাতি তৈরির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আমাদের দেশে মোমবাতির ব্যাপক
চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি মোমবাতি উৎপাদন শুরু করতে পারেন। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে ১০০ টি ব্যবসার আইডিয়া এবং অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কেও বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
খাবারের ব্যবসা করার আইডিয়া
আপনি চাইলে খাবারের ব্যবসা করার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে পারেন। বর্তমান
সময়ে খাবারের ব্যবসা গুলো ব্যাপক চাহিদা সম্পন্ন। তাই আজকের এই পর্বে আমরা ১০টি
গুরুত্বপূর্ণ খাবারের ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন
তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
২১/ ফাস্টফুডের ব্যবসাঃ
বর্তমানে ফাস্টফুডের চাহিদা ব্যাপক। আজকের ছেলেমেয়েরা ফাস্টফুড খেতে ব্যাপক
পছন্দ করে। তাই আপনি চাইলে একটি ভালো জায়গা দেখে ফাস্টফুডের ব্যবসা গড়ে তুলতে
পারেন।
২২/ রেস্টুরেন্টের ব্যবসাঃ
আপনার কাছে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে পুঁজিড় ব্যবস্থা থাকে তাহলে রেস্টুরেন্টের
ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমান সময়ে যতগুলো ব্যবসা রয়েছে তার মধ্যে সবচাইতে
জনপ্রিয় ব্যবসার নাম হচ্ছে রেস্টুরেন্টের ব্যবসা।
২৩/ বেকারির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে বেকারির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমান সময়ে কেক,
বিস্কুট এসকল যাবতীয় বেকারি খাবারের চাহিদা অনেক বেশি। তাই আপনি চাইলে বেকারি
ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
২৪/ মিষ্টির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে একটি মিষ্টির ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন। বর্তমান সময়ে মিষ্টির চাহিদা
অনেক বেশি। মানুষজন আজকাল কোথাও গেলে মিষ্টি কিনে নিয়ে যায়। এছাড়াও আজকের
ছেলেমেয়েরা মিষ্টি খেতে খুব ভালোবাসে। তাই আপনি মিষ্টির ব্যবসা গড়ে তুলতে
পারেন।
২৫/ চকলেটের ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে চকলেটের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমান সময়ের ছোট ছোট
ছেলেমেয়েরা চকলেট খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে। তাই তাদের কথা চিন্তা করে আপনি
চকলেটের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
২৬/ ক্যাটারিং ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে ক্যাটারিং ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ক্যাটারিং ব্যবসা বলতে বুঝায়
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে খাবার সাপ্লাই দেওয়া। আমাদের সমাজে এমন অনেক ধরনের অনুষ্ঠান
হয়, যেখানে খাবার দাবার সাপ্লাই দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। আপনি চাইলে এই
ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
২৭/ জুসের ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে জুসের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। রাস্তার আশেপাশে ছোটখাটো একটি জায়গায়
বিভিন্ন ফলের জুস তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন। ফলমূল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি।
তাই ফলমূলের জুস খাওয়ার প্রতি মানুষের বাড়তি আগ্রহ রয়েছে।
২৮/ ফুচকা ও চটপটির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে ফুচকা ও চটপটির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এই
ব্যবসাটা একটি জনপ্রিয় লাভজনক ব্যবসা। আজকাল ফুচকা ও চটপটি বিক্রি করে প্রতি
মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করা যায়। তাই আপনি চাইলে এই ব্যবসাটা
শুরু করতে পারেন।
২৯/ চায়ের ব্যবসাঃ
চায়ের ব্যবসা বর্তমান সময়ে অনেক বেশি জনপ্রিয়। এমন মানুষ নেই যারা দিনে এক কাপ
চা না খেয়ে থাকে। অর্থাৎ দিনে এক কাপ চা খেতেই হবে। তাই আপনি চায়ের ব্যবসা শুরু
করতে পারেন। এই ব্যবসা করে আপনি প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করতে
পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ২০ হাজার টাকায় ২৫টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া জানুন
৩০/ আইসক্রিমের ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে একটি আইসক্রিমের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমানের ছোট ছোট
ছেলেমেয়েরা আইসক্রিম খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে। তাই তাদের কথা চিন্তা করে আপনি
আইসক্রিমের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
কৃষিভিত্তিক ব্যবসা করার আইডিয়া
আপনি চাইলে কৃষি ভিত্তিক ব্যবসা করার আইডিয়া নিতে পারেন। বর্তমান
সময়ে কৃষিভিত্তিক ব্যবসা জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কারণ আমাদের দেশ
কৃষি নির্ভর। যার কারণে দিন যত যাচ্ছে কৃষি ক্ষেত্রে নতুন নতুন
প্রযুক্তির উদ্ভব হচ্ছে। তাই আপনি চাইলে কৃষিভিত্তিক ব্যবসা গুলো শুরু করতে
পারেন। আজকের এই পর্বে আমরা ১০টি গুরুত্বপূর্ণ কৃষিভিত্তিক ব্যবসা সম্পর্কে
জেনে নেবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
৩১/ সবজির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে সবজির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনার যদি নিজের জমি থাকে তাহলে
বিভিন্ন ধরনের সবজি উৎপন্ন করে তা বাজারে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন। অথবা
পাইকারি দামে সবজি কিনে তা বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন।
৩২/ গরুর ব্যবসাঃ
বর্তমান সময়ে গ্রামাঞ্চলে গরুর খামার দিয়ে গরুর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এই
ব্যবসা শুরু করার আগে এই ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়ার চেষ্টা
করবেন। তাহলে গরুর ব্যবসা করে অনেক দূর এগিয়ে যাওয়া যাবে।
৩৩/ মাশরুম চাষঃ
আপনি চাইলে মাশরুম চাষ করে ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন। বর্তমান সময়ে মাশরুমের
ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি প্রথমে মাশরুম কিভাবে উৎপন্ন করতে হয় তা
সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে এই ব্যবসায় নেমে যেতে পারেন।
৩৪/ হাঁস মুরগির ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে হাঁস মুরগির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। গ্রাম্য এলাকায় হাঁস মুরগির
খামার দিয়ে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার বা তারও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারেন।
বর্তমান সময়ে এটি একটি লাভজনক ব্যবসার মধ্যে পড়ে।
৩৫/ মৌমাছি চাষঃ
আপনি চাইলে মৌমাছি চাষ করে মধু উৎপাদন করতে পারেন। তারপর সেগুলো বাজারে বিক্রি
করে অধিক পরিমাণে মুনাফা অর্জন করতে পারেন। মৌমাছি কিভাবে চাষ করতে হয় তা
সম্পর্কে বিভিন্ন ট্রেনিং প্রতিষ্ঠান থেকে শিখে নিতে পারেন।
৩৬/ কবুতর পালনঃ
আপনি চাইলে কবুতর পালন করে ব্যবসা করতে পারেন। আপনি যদি সঠিকভাবে কবুতর পালন করতে
শিখতে পারেন তাহলে কবুতরের বাচ্চা উৎপাদন করে প্রতিমাসে অধিক পরিমাণে মুনাফা
অর্জন করতে পারবেন। তাই আপনি চাইলে কবুতর পালন করতে পারেন।
৩৭/ কোয়েল পাখির ব্যবসাঃ
বর্তমান প্রেক্ষাপটে কোয়েল পাখির ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা। কোয়েল পাখির ডিম
বিক্রি করে প্রতি মাসে আপনি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই কোয়েল
পাখির ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারেন।
৩৮/ ব্রয়লার মুরগি পালনঃ
আপনি চাইলে ব্রয়লার মুরগি পালন করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এটিও একটি লাভজনক
ব্যবসার মধ্যে পড়ে। আপনি একটি ব্রয়লার মুরগির খামার দিয়ে প্রতিমাসে ভালো
পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।
৩৯/ ফুল চাষের ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে ফুল চাষের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমান সময়ে যেকোনো বিয়ে বাড়ি
বা বিভিন্ন অনুষ্ঠান সাজানোর জন্য ফুলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি আপনার
নিজস্ব জমিতে ফুল চাষ করে তা বাজারে বিক্রি করে অধিক টাকা উপার্জন করতে পারেন।
৪০/ ধানের ব্যবসাঃ
আপনি চাইলে ধানের ব্যবসা করতে পারেন। আপনার যদি নিজস্ব একাধিক জমি থাকে তাহলে সেই
জমিতে ধান উৎপাদন করে বাজারে বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। অথবা পাইকারি
দামে ধান কিনে নিয়ে তা বাজারে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করতে পারেন। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে ১০০ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
টেকনোলজি সম্পর্কিত ব্যবসার আইডিয়া
আপনি চাইলে টেকনোলজি সম্পর্কিত ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে
পারেন। বর্তমান সময়ে নতুন নতুন প্রযুক্তির আবির্ভাব হওয়ায় ব্যবসার ক্ষেত্রে
নানা উন্নতি সাধিত হয়েছে। তাই আজকের এই পর্বে আমরা টেকনোলজি সম্পর্কিত ১০টি
গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে
জেনে নেওয়া যাক।
৪১/ মোবাইল বা কম্পিউটারের দোকানঃ
আপনি চাইলে মোবাইল বা কম্পিউটারের দোকান দিতে পারেন। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির
উন্নতির কারণে মোবাইল বা কম্পিউটারের চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই আপনি
চাইলে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
৪২/ মোবাইল বা কম্পিউটার সার্ভিসিং এর দোকানঃ
আপনি চাইলে মোবাইল বা কম্পিউটার সার্ভিসিং এর দোকান দিতে পারেন। তবে এই দোকান
দেওয়ার আগে আপনাকে এই বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে নিতে হবে। বর্তমান সময়ে এই
ব্যবসার ব্যাপক পরিমাণে চাহিদা রয়েছে।
৪৩/ মোবাইল বা কম্পিউটারের পার্টস বিক্রিঃ
আপনি চাইলে মোবাইল বা কম্পিউটারের বিভিন্ন পার্টস বিক্রির দোকান দিতে পারেন।
কেননা আজকাল আমাদের মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় এর নানা পার্টস এর
প্রয়োজন পড়ে। তাই এর চাহিদাও এখন অনেক বেশি। সেজন্য আপনি মোবাইল বা কম্পিউটারের
পার্টসের দোকান দিতে পারেন।
৪৪/ পুরাতন মোবাইল বিক্রিঃ
আপনি চাইলে পুরাতন মোবাইল বিক্রির ব্যবসা করতে পারেন। এটি বর্তমান সময়ে একটি
লাভজনক ব্যবসা। প্রথমে আপনি পুরাতন মোবাইল কম দামে কিনে নিয়ে কাস্টমারের কাছে
আপনার লাভ রেখে বিক্রি করে দিবেন।
৪৫/ কম্পিউটার প্রশিক্ষণঃ
বর্তমান যুগ ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগ হওয়ায় আজকাল যাবতীয় কাজ কাম কম্পিউটারের
মাধ্যমে পরিচালিত হয়। যার কারণে ছেলেমেয়েদের কম্পিউটার শিক্ষার দরকার হয়ে
থাকে। তাই আপনি নিজে কম্পিউটার বিষয়ে দক্ষ হয়ে ছেলেমেয়েদের কম্পিউটার
প্রশিক্ষণ দিতে পারেন।
৪৬/ ইলেকট্রনিক্স মালামাল বিক্রিঃ
আপনি চাইলে ইলেকট্রনিক মালামাল বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমান সময়ে
ইলেকট্রনিক্স জিনিসপত্রের চাহিদা অনেক বেশি। আমাদের নিত্যদিনের জীবনযাপনে
ইলেকট্রনিক্স জিনিসপত্রের ব্যাপক প্রয়োজন পড়ে। তাই আপনি এই ব্যবসাটা শুরু করতে
পারেন।
৪৭/ সাইবার ক্যাফ ব্যবসাঃ
এটি এমন এক ধরনের ব্যবসা যেখানে একজন কাস্টমার টাকার বিনিময়ে আপনার ওয়াইফাই
ব্যবহার করে যে কোন কাজ পরিচালনা করতে পারে। তাই আপনি চাইলে এই ব্যবসাটি শুরু
করতে পারেন।
৪৮/ মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্টঃ
আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করে ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন। এই
পদ্ধতিতে বিভিন্ন ধরনের মোবাইলের জন্য কার্যকরী অ্যাপ ক্লায়েন্টের জন্য তৈরি করে
কিংবা গুগল প্লে স্টোরে পাবলিশ করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ অল্প টাকায় লাভজনক ২৪টি ব্যবসা করার আইডিয়া
৪৯/ সাইবার সিকিউরিটি নিরাপত্তাঃ
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা বা তথ্যচুরির ঘটনা
ঘটছে। তাই আপনি যদি বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের সাইবার সিকিউরিটি নিরাপত্তা
সেবা দেওয়ার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেন। তাহলে এখান থেকে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণ
টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
৫০/ গেম তৈরিঃ
মোবাইলের জন্য প্রয়োজনীয় গেম তৈরি করে গুগল প্লে স্টোরে পাবলিশ করার মাধ্যমে
ইনকাম করা যায়। আপনি চাইলে এ কাজটি কিভাবে করতে হয় সেই সম্পর্কে ভালো দক্ষতা
অর্জন করে এই কাজটি শুরু করতে পারেন। কারণ আজকের ছেলেমেয়েরা গেম খেলতে ব্যাপক
পছন্দ করে। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে ১০০ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
দোকানের ব্যবসা করার আইডিয়া
আপনি চাইলে দোকানের ব্যবসা করার আইডিয়া জেনে নিতে পারেন। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন
দোকান দিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠা গড়ে তোলা যায়। আজকের এই পর্বে আমরা এমন ১০টি
গুরুত্বপূর্ণ দোকানের নাম বলবো যে সকল দোকানগুলো দিয়ে আপনারা একটি
ব্যবসা প্রতিষ্ঠার গড়ে তুলতে পারবেন। চলুন নিচের আলোচনা থেকে তা দেখে
আসি।
৫১/ মুদির দোকানঃ
আপনি চাইলে মুদির দোকান দিতে পারেন। এটি গ্রামে এবং শহরে ব্যাপক পরিমাণে চলে
থাকেহ। মুদির দোকানে সাধারণত নিত্য প্রয়োজনীয় নানা জিনিস থাকে। যার কারণে এই
ব্যবসাটা বছরের প্রায় বারোমাসিই সমান তালে চলে থাকে।
৫২/ কাপড়ের দোকানঃ
বর্তমান সময়ে কাপড়ের দোকান ব্যাপক চলে থাকে। বিশেষ করে দুই ঈদে কাপড়ের দোকান
পর্যাপ্ত পরিমাণে চলে থাকে। এছাড়াও বছরের বারোমাসিই কাপড়ের দোকান থেকে ভালো
পরিমাণে বিক্রি হয়ে থাকে। তাই আপনি চাইলে কাপড়ের দোকান দিতে পারেন।
৫৩/ জুতার দোকানঃ
আপনি চাইলে জুতার দোকান দিতে পারেন। জুতার দোকান বর্তমান সময়ের একটি জনপ্রিয়
চাহিদা সম্পন্ন দোকান। মানুষজন আজকাল প্রতিনিয়ত নতুন নতুন জুতা ক্রয় করে থাকে।
তাই আপনি চাইলে জুতার দোকান দিতে পারেন।
৫৪/ ফার্মেসির দোকানঃ
আপনি চাইলে ফার্মেসির দোকান দিতে পারেন। ফার্মেসির দোকান সপ্তাহের প্রতিটি দিনই
সমানতালে চলে থাকে। কেননা আমাদের নানা প্রকার অসুখ বিসুখ হয়ে থাকে। এই সকল
অসুখ-বিসুখ ভালো করতে ওষুধের প্রয়োজন হয়। তাই আপনি একটি ফার্মেসীর দোকান দিতে
পারেন।
৫৫/ বইয়ের দোকানঃ
আপনি চাইলে একটি বইয়ের দোকান দিতে পারেন। বর্তমান সময়ে বইয়ের দোকান অনেক বেশি
জনপ্রিয়। ছাত্রছাত্রীরা তাদের একাডেমিক বই কিনে থাকে। এছাড়াও যারা গল্প উপন্যাস
কবিতা ভালোবাসে তারা এই সকল বই কিনে থাকে এবং যারা ইসলামিক বই পড়তে ভালোবাসে
তারা ইসলামিক বই কিনে থাকে। তাই আপনি চাইলে বইয়ের দোকান দিতে পারেন।
৫৬/ সারের দোকানঃ
আপনি চাইলে সারের দোকান দিতে পারেন। যেহেতু আমাদের দেশ কৃষি প্রধান দেশ। তাই
আমাদের দেশে ফসল উৎপাদন করার জন্য সারের প্রয়োজন হয়ে থাকে। তাই আপনি
যদি একটি সারের দোকান দিতে পারেন, তাহলে প্রতি মাসে এখান থেকে ভালো পরিমাণে
টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
৫৭/ ফলের দোকানঃ
বর্তমান সময়ে ফলের দোকানের চাহিদা ব্যাপক রয়েছে। আমরা সাধারণত শরীরকে সুস্থ
রাখতে বিভিন্ন প্রকার ফলমূল খেয়ে থাকি। তাই আপনি একটি ভালো জায়গা দেখে ফলের
দোকান গড়ে তুলতে পারেন। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা।
৫৮/ ছাতার দোকানঃ
বৃষ্টির সময় কিংবা এমনিতেই রোদ থেকে বাঁচতে মানুষ ছাতা ব্যবহার করে থাকে। তাই
এটিও একটি লাভজনক ব্যবসার মধ্যে পড়ে। তাই আপনি চাইলে একটি ভাল জায়গা দেখে ছাতার
দোকান দিয়ে দিতে পারেন।
৫৯/ কসমেটিকের দোকানঃ
সবচাইতে ভালো ব্যবসার নাম হলো কসমেটিকের ব্যবসা। কসমেটিক যেহেতু মেয়েরা কিনে
থাকে। তাই এ সকল ব্যবসাগুলোতে লাভের পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে থাকে। তাই আপনি চাইলে
কসমেটিকের দোকান দিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ১২টি উৎপাদনমুখী ব্যবসা যেগুলো ৫০০০ টাকায় করা যায়
৬০/ পাখির দোকানঃ
আপনি চাইলে পাখির দোকান দিতে পারেন। অনেক মানুষ আছে যারা পাখি পছন্দ করে। তাই
একটি পাখির দোকান দিয়ে সেখানে বিভিন্ন রকমের পাখি রাখতে পারেন। এতে করে
কাস্টমাররা সহজেই পাখি কেনার প্রতি আগ্রহী হবে। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের
আলোচনা থেকে ১০০ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে
পারেন।
হস্তশিল্পের ব্যবসা করার আইডিয়া
আপনি চাইলে হস্তশিল্পের ব্যবসা করার আইডিয়া নিতে পারেন। হস্তশিল্পের ব্যবসা
করেও প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করা যায়। গ্রামগঞ্জের মানুষজন নানা রকম
হস্তশিল্পের ব্যবসা করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। আজকের এই পর্বে আমরা ১০টি
গুরুত্বপূর্ণ হস্তশিল্পের ব্যবসা সম্পর্কে জেনে নেবো। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক।
৬২/ কাগজ ও কাপড় দিয়ে তৈরিকৃত ফুলের ব্যবসা।
৬৩/ কাঠ দিয়ে তৈরি খেলনার ব্যবসা।
৬৪/ বাঁশের তৈরি জিনিসপত্রের ব্যবসা।
৬৫/ মাটি দিয়ে তৈরি বাচ্চাদের খেলার ব্যবসা।
৬৬/ ক্রাফট তৈরির ব্যবসা।
৬৭/ জামদানি শাড়ি ও নকশি কাঁথা তৈরির ব্যবসা।
৬৮/ ফুল দিয়ে অলংকার তৈরির ব্যবসা।
৬৯/ সোনার গহনা তৈরির ব্যবসা।
৭০/ মাটির তৈরি জিনিসপত্রের ব্যবসা।
আরো গুরুত্বপূর্ণ ৩০টি ব্যবসায়িক আইডিয়া
৭১/ হোটেলের ব্যবসা যেখানে পরোটা রুটি সহ আরো নানা খাবার তৈরি করা হয়।
৭২/ সিরামিক জাতীয় পণ্য বিক্রির ব্যবসা।
৭৩/ শেয়ার মার্কেটের ব্যবসা।
৭৪/ মোবাইল ব্যাংকিং বা মোবাইল রিচার্জের ব্যবসা।
৭৫/ পুরাতন বই বিক্রির ব্যবসা।
৭৬/ ফার্নিচারের ব্যবসা।
৭৭/ চশমার দোকান দিয়ে ব্যবসা।
৭৮/ পশুপাখি বিক্রির ব্যবসা।
৭৯/ খাবার হোম ডেলিভারির ব্যবসা।
৮০/ বাসা বাড়ি কিংবা দোকান ভাড়া দেওয়ার ব্যবসা।
৮১/ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য ডেকোরেটরের ব্যবসা।
৮২/ টি শার্ট উৎপাদনের ব্যবসা।
৮৩/ লন্ড্রির ব্যবসা।
৮৪/ খেলাধুলার সামগ্রী বিক্রির ব্যবসা।
৮৫/ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর ব্যবসা।
৮৬/ শরীর চর্চা করার জন্য জিমের ব্যবসা।
৮৭/ চুল দাড়ি কাটার জন্য সেলুনের ব্যবসা।
৮৮/ পোশাক তৈরির ব্যবসা।
৮৯/ পুরাতন পণ্য কেনাবেচার ব্যবসা।
৯০/ ট্যুরিজমের ব্যবসা।
৯১/ উপহার সামগ্রীর ব্যবসা।
৯২/ কোচিং সেন্টার তৈরি করে ব্যবসা।
৯৩/ ছবি তুলে ফটোগ্রাফির ব্যবসা।
৯৪/ অনলাইন নিউজ পেপারের ব্যবসা।
৯৫/ রাইড শেয়ারিং এর ব্যবসা।
৯৬/ রেন্টাল সার্ভিসের ব্যবসা।
৯৭/ বিউটি পার্লারের ব্যবসা।
৯৮/ কার পরিষ্কার করার ব্যবসা।
৯৯/ পেন্টিং ও ডিজাইনের ব্যবসা।
১০০/ ইলেকট্রনিক পণ্য মেরামতের ব্যবসা।
লেখকের শেষ কথা
উপরের আলোচনা থেকে আমরা ১০০টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে
এসেছি। আমরা আরও জানতে সক্ষম হয়েছি। অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসার
আইডিয়া সম্পর্কেও। বর্তমান সময়ে চাকরির বাজার অনেক কঠিন হয়ে যাওয়ার কারণে
বর্তমানের ছেলেমেয়েরা ব্যবসা করার কথা ভাবছে। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের
ব্যবসা করা যায়।
এ সকল ব্যবসা গুলো করে প্রতি মাসে চাকরির থেকে বেশি উপার্জন করা যায়। আমি উপরের
আলোচনায় ১০০টি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক আইডিয়া সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা
করেছি। উপরের ১০০টি ব্যবসায়িক আইডিয়ার মধ্যে আপনার যেটি পছন্দ হবে সেই
ব্যবসায়িক আইডিয়াটি সম্পর্কে ভালোভাবে গবেষণা করে, বিশ্লেষণ করে আপনিও শুরু করে
দিতে পারেন। আশা করছি উপরের আলোচনাটি পড়ার মাধ্যমে আপনাদের উপকার হবে।
রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url