১০টি অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট এই সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন।
কেননা বর্তমান সময়ে অনেক অনেক জনপ্রিয় অনলাইন ইনকাম প্লাটফর্ম রয়েছে। যেগুলো
থেকে প্রতি মাসে ভালো টাকা ইনকাম করা যায়।
অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে নিচের দেওয়া
লেখাগুলো খুব যত্ন সহকারে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। তাহলেই মূলত আপনারা অনলাইন থেকে
টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার পদ্ধতি জানবেন।
সূচিপত্রঃ অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
- অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট
- Jumptask সাইট থেকে ইনকাম করার উপায়
- Swagbucks সাইট থেকে ইনকাম করার উপায়
- ফ্রি কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করার উপায়
- রেফার করে টাকা ইনকাম করার উপায়
- কনটেন্ট রাইটিং করে ইনকাম
- মাইক্রোসাইটে কাজ করে ইনকাম
- ট্রান্সলেটর এর কাজ করে ইনকাম
- টাইপিং জব করে ইনকাম
- ফটোগ্রাফি করে আয় করার উপায়
- Gigclickers থেকে ইনকাম করার উপায়
- লেখকের শেষ কথা
অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট
অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আজকের এই পর্বে আমরা
অনলাইনের মাধ্যমে কোন কোন কাজগুলো করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নেওয়া যায় তা
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো। বর্তমানে দিন দিন অনলাইনে কাজের
চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজকাল অনলাইনে নানা রকম কাজ করে খুব সহজে ইনকাম করা যায়।
এই সকল কাজগুলো করতে তেমন কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। বিভিন্ন ভিডিও দেখা,
লাইক করা, সার্ভে পূরণ করা ইত্যাদি নানা কাজ করে ইনকাম করা যায়। আর এ সকল
ইনকামের টাকা বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করা যায়। চলুন আজকের এই পর্বে আপনি কিভাবে
বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে কাজ করে বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করবেন তার
বিস্তারিত দেখে আসি।
Jumptask সাইট থেকে ইনকাম করার উপায়
Jumptask সাইট থেকে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আপনারা চাইলে বিস্তারিত জেনে
নিতে পারেন।বিভিন্ন সাইট থেকে যত ধরনের ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করা যায় তার
মধ্যে এই সাইটটি অন্যতম। এই সাইটে আপনি প্রত্যেকদিন ছোট ছোট কাজ সম্পন্ন
করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এই সাইট থেকে আপনি ইনকাম করার মাধ্যমে
আপনার বেকারত্ব দূর করতে পারবেন।
কেননা এই কাজটি আপনি পড়ালেখার পাশাপাশি করতে পারবেন। এই কাজে অল্প সময়
দিলেই ইনকাম করা যায়। এই সাইটে কাজ করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি
অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে।তাই এই সাইটে প্রবেশ করে আপনার যাবতীয় ইনফরমেশন
দিয়ে সাইন আপ করে নিতে হবে। এরপর আপনি এখানে বিভিন্ন কাজ করে ইনকাম করতে
পারবেন।
এই কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সার্ভে করা, ভিডিও দেখা, এড দেখা, বিভিন্ন সো
শ্যাল মিডিয়ায় ছোট ছোট কাজ সম্পন্ন করা, গেম খেলা, মোবাইল ইন্টারনেট ডাটা
শেয়ার করা ইত্যাদি। আপনি চাইলে এই সাইটটি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেও পরিচালনা
করতে পারেন। এজন্য আপনি এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে
পারেন। বর্তমানে এই অ্যাপটি এক মিলনেরও বেশি মানুষ ডাউনলোড করেছে। এই সাইটের
একটি বড় সুবিধা হলো আপনি এই সাইট থেকে প্রতিদিনের ইনকাম প্রতিদিনই উত্তোলন
করতে পারবেন।
আপনার একাউন্টে যদি ৫ ডলার হয়। তাহলেই আপনি টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। এই
সাইটটি থেকে ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে হলে আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। প্রথম প্রথম
হয়তো ইনকামের পরিমাণ কম আসতে পারে। আপনি এই কাজে নিয়মিত লেগে থাকতে পারলে এই
কাজ সম্পর্কে ভালো দক্ষতা অর্জন করবেন। যার ফলে ধীরে ধীরে এখান থেকে ভালো
পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন।
আর ইনকামের টাকা আপনি Trust Wallet এর মাধ্যমে Binance অ্যাপ এ নিতে পারবেন।
তারপর Binance অ্যাপ থেকে বিভিন্ন বাইসেল সাইটে আপনার ডলার বিক্রি
করে বিকাশের মাধ্যমে আপনার উপার্জিত টাকা নিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে এখানে
ছোট ছোট কাজ করে ছাত্র অবস্থায় ইনকাম করা যায়।
- Jumptask লিংকঃ https://jumptask.io/
Swagbucks সাইট থেকে ইনকাম করার উপায়
Swagbucks সাইট থেকে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আপনারা চাইলে জেনে নিতে পারেন।
বর্তমান সময়ে অনেকগুলো অনলাইন প্লাটফর্ম রয়েছে। তবে সব প্লাটফর্ম থেকে
সঠিকভাবে ইনকাম করা যায় না। অর্থাৎ অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলোতে
ইনকাম করা গেলেও ঠিকঠাক টাকা পাওয়া যায় না। তাই আপনি যদি সত্যিই অনলাইন থেকে
টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে Swagbucks প্ল্যাটফর্মটি আপনার জন্য। এখানে
সঠিকভাবে কাজ করতে পারলে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যাবে।
এই সাইটে আপনি গেম খেলে এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে টাকা ইনকাম
করতে পারবেন। যা মোটেও কঠিন কাজ নয়। কেননা বর্তমান সময়ে এমন এমন অনেক অনলাইন
কাজ রয়েছে যেগুলোতে ঠিকঠাক পেমেন্ট করলেও কাজটা ঠিকমত করা যায় না। অর্থাৎ
অনেক কঠিন হয়ে থাকে। সেই তুলনাই এই কাজটি একটি সহজ কাজ। আপনি চাইলে
Swagbucks অ্যাপের মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। এদের নিজস্ব অ্যাপ রয়েছে।
যেটি আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। আর এদের অ্যাপটি গুগল
প্লে স্টোরে এখন পর্যন্ত ১০ মিলিয়নের বেশি মানুষ ডাউনলোড করেছে। তাহলে বুঝতেই
পারছেন এই কাজটি মানুষ কি পরিমান করছে। এই কাজটি করার মাধ্যমে আপনি প্রতিমাসে ৫
হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনার ইনকামের পরিমাণ বাড়াতে আপনার বন্ধুদের এটি রেফার করতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনি প্রতি রেফারে 10% করে কমিশন পাবেন। এই সাইট থেকে আপনার উপার্জিত
টাকা আপনি Payoneer এর মাধ্যমে নিতে পারবেন। তারপর Payoneer থেকে ডলার
বিভিন্ন বাইসেল সাইটে বিক্রি করে দিয়ে বিকাশের মাধ্যমে নিয়ে নিতে পারবেন।
- Swagbucks সাইট লিংকঃ https://www.swagbucks.com/
ফ্রি কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করার উপায়
ফ্রি কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আপনি চাইলে জেনে নিতে পারেন।
কেননা বর্তমান সময়ে ফ্রিতে কুইজ খেলে প্রত্যেকদিন 300 থেকে 400 টাকা ইনকাম করা
যায়। আর এ সকল টাকা গুলো বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই নিতে পারবেন। ফ্রি কুইজ
খেলার জন্য বিভিন্ন বাংলাদেশি অ্যাপ রয়েছে। যেগুলোতে আপনি ফ্রিতে
কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এ সকল অ্যাপগুলোতে বা সাইটগুলোতে বিভিন্ন উপায়ে কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করা
যায়। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আপনি এখানে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে টাকা
ইনকাম করতে পারেন, কুইজ গেম খেলার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন এবং
বিভিন্ন টাস্ক সম্পূর্ণ করার মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়
কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করার জন্য বর্তমানে যে সকল অ্যাপ গুলো জনপ্রিয় সেগুলোর
মধ্যে অন্যতম হলো Quiz Box, Quiz King, Perk Pop Quiz, BD Earning Quiz Game
App, Winit App, Brainbaazi App ইত্যাদি। এ সকল ফ্রি অ্যাপ গুলোতে
কুইজ খেলার মাধ্যমে প্রত্যেক দিন টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি চাইলে এ সকল
অ্যাপগুলোতে কুইজ খেলার মাধ্যমে নিয়মিত টাকা ইনকাম করতে পারেন।
রেফার করে টাকা ইনকাম করার উপায়
রেফার করে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আপনি চাইলে জেনে নিতে পারেন। বর্তমান
সময়ে বাংলাদেশে এমন সকল অ্যাপ বা সাইট রয়েছে যেগুলোতে আপনি রেফার করার
মাধ্যমে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর রেফার করা টাকাগুলো আপনি খুব
সহজেই বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। তেমনি একটি বাংলাদেশি অ্যাপের নাম
হলো বিকাশ। আপনি প্রত্যেকদিন বিকাশ অ্যাপ রেফার করে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম
করতে পারবেন।
কেননা প্রতি রেফারে আপনি ৪০ থেকে ৫০ টাকা রেফার বোনাস পাবেন। অর্থাৎ আপনি যদি
আপনার বন্ধু বা কোন আত্মীয়-স্বজনকে বিকাশ অ্যাপ আপনার বিকাশ অ্যাপ এর রেফারাল
লিংক দিয়ে খুলে দিতে পারেন। তাহলে আপনি তার মাধ্যমে কমিশন ভিত্তিক ইনকাম করতে
পারবেন। বিকাশ অ্যাপ এর মত আরো যে সকল অ্যাপ রয়েছে সে সকল অ্যাপ গুলো থেকেও
রেফার করে ইনকাম করা যায়।
যেমন নগদ, উপায় ইত্যাদি। আপনি যদি নগদ, উপায় অ্যাপের আপনার রেফার লিংক দিয়ে
অন্য কারো নগদ বা উপায় একাউন্ট খুলে দিতে পারেন। তাহলে এখান থেকে আপনি রেফারের
মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। রেফার এর মাধ্যমে ইনকাম করা যায় এমন সকল
অ্যাপ্লিকেশন গুলোর নাম হচ্ছে গুগল প্লে, কিউ লিংক, ওয়াইসেন্স, টাস্ক বক্স,
আর্ন মানি, আর্ন ক্যাশ, টেরা বক্স ইত্যাদি। এই সকল অ্যাপ্লিকেশন গুলোর
মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই রেফার করে নিয়মিত ইনকাম করতে পারবেন। আর এ সকল
অ্যাপ্লিকেশন গুলো থেকে আয় করা টাকা বিকাশের মাধ্যমে তুলতে পারবেন।
কনটেন্ট রাইটিং করে ইনকাম
কন্টেন্ট রাইটিং করে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আপনারা চাইলে জেনে নিতে
পারেন। আপনি যদি লেখালেখি করতে ভালোবেসে থাকেন তাহলে আপনি ঘরে বসেই ব্লগ,
বিভিন্ন আর্টিকেল, প্রোডাক্ট রিভিউ দিয়ে ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর
এই সকল ইনকাম করা টাকা বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজে উত্তোলন করে নিতে পারবেন।
কন্টেন রাইটিং থেকে আয় করার নিয়মঃ
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি রয়েছে কিংবা ব্যক্তি রয়েছে
যারা তাদের ওয়েবসাইট কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য, ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের জন্য
মানসম্মত বা কোয়ালিটি সম্পন্ন কনটেন্ট চাই। এজন্য আপনি যদি বাংলা অথবা ইংরেজিতে
কন্টেন রাইটিং করতে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি ক্লায়েন্টের ব্লগ পোস্ট,
প্রোডাক্ট রিভিউ, সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাপশন, ওয়েবসাইট কপিরাইটিং, স্ক্রিপ্ট
রাইটিং করে দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
কন্টেন রাইটিং এর ক্যাটাগরিঃ
আপনি আপনার ক্লায়েন্ট এর জন্য ব্লগ পোষ্ট লিখে দিয়ে তার কাছ থেকে টাকা নিয়ে
ইনকাম করতে পারেন। বিভিন্ন ক্লায়েন্ট আছে যারা তাদের ওয়েবসাইটের জন্য তথ্যবহুল
আর্টিকেল লিখে নাই। আপনি যদি তাদের সেই তথ্যবহুল আর্টিকেল লিখে দিতে পারেন, তাহলে
তাদের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও অনেক ক্লাইন্ট আছে যারা তাদের প্রোডাক্ট রিভিউ সম্পর্কে লিখে নেই। আপনি
যদি তাদের প্রোডাক্ট রিভিউ লিখে দিতে পারেন তা হলেও এখান থেকে ইনকাম করা যায়।
তাছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলোর জন্য আকর্ষণীয় পোস্ট লিখে দেওয়ার জন্য
ক্লায়েন্টরা লেখালেখির কাজ দিয়ে থাকে। আপনি যদি আকর্ষণীয় পোস্ট লিখতে পারেন,
তাহলে আপনি ক্লায়েন্ট এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
অনেক ইউটিউবার আছে বা প্রতিষ্ঠান আছে যারা তাদের ভিডিওতে বা বিজ্ঞাপনের জন্য
স্ক্রিপ্ট লিখে নেই। আপনি যদি ভালো মানের স্ক্রিপ্ট লিখে দিতে পারেন। তাহলেও
তাদের কাছ থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা
থেকে অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
কাজ পাওয়ার উপায়ঃ
আপনি চাইলে লোকাল কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বা কোন ক্লায়েন্টের থেকে এ সকল কাজগুলো
পেতে পারেন। অথবা আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেস থেকে এ সকল কাজগুলো পেতে পারেন।
আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিংয়ের প্ল্যাটফর্ম গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো Fiverr,
Upwork, PeoplePerOur, Freelancer ইত্যাদি। এছাড়াও লোকাল ভাবে এ সকল কাজ পাওয়ার
জন্য ফেসবুকের কনটেন্ট রাইটিং জব গ্রুপে জয়েন করতে পারেন। এছাড়াও বাংলাদেশে
যারা এ সকল কাজগুলো করে যেমন নিউজ পোর্টাল বা ব্লগ পোষ্ট লেখালেখি তাদের সাথে
যোগাযোগ করেও কাজ পেতে পারেন।
পেমেন্ট নেওয়ার পদ্ধতিঃ
আপনি যদি লোকাল কোন ক্লায়েন্টের কাজ করে দেন, তাহলে আপনি তার কাছ থেকে বিকাশের
মাধ্যমে পেমেন্ট নিয়ে নিতে পারবেন। তবে আপনি যদি কোন আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেসে
কাজ করে থাকেন, তাহলে তাদের ক্ষেত্রে Payoneer বা PayPal এ পেমেন্ট নিয়ে পরে তা
আবার বিকাশের মাধ্যমে নেওয়া যাবে। এভাবে আপনি আপনার উপার্জিত টাকা বিকাশের
মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
মাইক্রোসাইটে কাজ করে ইনকাম
আপনি চাইলে মাইক্রোওয়ার্ক সাইটে কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। কেননা এ সকল
সাইটগুলোতে ছোট ছোট মাইক্রো জব করে ইনকাম করা যায়। আর এ সকল ইনকাম করা টাকা
বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই উত্তোলন করা যায়। তাই আপনি যদি ছোট ছোট এবং সহজ কাজ
যেগুলো কোন প্রকার দক্ষতা ছাড়াই করা হয় এমন ধরনের কাজ করতে চান তাহলে আপনি
মাইক্রোওয়ার্ক সাইটের জব গুলো করতে পারেন।
কাজের ধরনঃ
এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। এ সকল কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ডাটা
এন্ট্রি। ডাটা এন্ট্রির কাজ হলো নির্দিষ্ট তথ্য লিখে দেওয়া কিংবা ফ্রম পূরণ করার
কাজ। এছাড়াও আরও একটি কাজ হলো অনলাইন সার্ভে। অনলাইন সার্ভে এ কাজটি হলো বিভিন্ন
ব্যান্ডের পণ্যে বা সার্ভিস সম্পর্কে ব্যক্তিগত মতামত উপস্থাপন করা। এছাড়াও আরো
একটি কাজ করা যায় সেটি হলো রিভিউ লেখা। এখানে মূলত বিভিন্ন অ্যাপ, প্রোডাক্ট বা
ওয়েবসাইটের জন্য রিভিউ দেওয়া হয়।
তাছাড়াও এখানে অটোমেটেড ক্যাপচা টাইপিং করার কাজ থাকে। এছাড়াও এখানে বিভিন্ন
অ্যাপ ডাউনলোড, ওয়েবসাইট ভিজিট কিংবা ভিডিও দেখার মতো ছোট ছোট কাজ থাকে। যা করার
মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে। এই কাজগুলো করার জন্য আপনার অনেক বেশি দক্ষতার প্রয়োজন
নেই। আপনি ঠিকঠাক ভাবে কম্পিউটার বা স্মার্টফোন ব্যবহার করতে জানলেই এ সকল
কাজগুলো করতে পারবেন।
মাইক্রোওয়ার্ক সাইট সমূহঃ
Picoworkers সাইটঃ বিভিন্ন ধরনের মাইক্রো ওয়ার্ক সাইট রয়েছে। এই
সাইটগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি সাইট হলো Picoworkers সাইট। যেখানে আপনি ছোট ছোট কাজ
করে খুব ভালো পরিমান ইনকাম করতে পারবেন।
Clickworker সাইটঃ আপনি যদি ডাটা এন্ট্রি কিংবা সার্ভে জব করতে চান তাহলে
আপনি Clickworker সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। এই সাইটটি ব্যবহার করে আপনি ইনকাম
করতে পারবেন।
Microworkers সাইটঃ সহজ অনলাইন কাজের জন্য কিংবা ছোট ছোট কাজের জন্য একটি
বিশ্বস্ত প্লাটফর্ম হতে পারে Microworkers. যার কারণে আপনি এই সাইটটি ব্যবহার করে
ভালো পরিমান ইনকাম করতে পারবেন।
পেমেন্ট পদ্ধতিঃ
এসকল মাইক্রোওয়ার্ক সাইটগুলোতে কাজ করার পর আপনি আপনার উপার্জিত টাকা PayPal,
Payoneer এর মাধ্যমে নিতে পারবেন। এরপর এগুলো থেকে ডলার বাইসেল সাইটে বিক্রি করে
সেই টাকা বিকাশের মাধ্যমে সরাসরি নিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে এই সকল মাইক্রোওয়ার্ক
সাইটগুলোতে কাজ করে বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবেন।
ট্রান্সলেটর এর কাজ করে ইনকাম
আপনি চাইলে ট্রান্সলেটর এর কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের
কোম্পানি আছে যারা ট্রান্সলেটরের জব প্রদান করে থাকে। ট্রান্সলেটরের প্রধান
কাজ হলো এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদ করা। অর্থাৎ উদাহরণ হিসেবে বলা যায়
ইংরেজি ভাষাকে বাংলা ভাষায় অনুবাদ করা। তবে এ কাজ করার জন্য সবাই উপযুক্ত নয়।
এক্ষেত্রে একাধিক ভাষায় পারদর্শী হতে হবে।
তবেই আপনি এই কাজ করতে পারবেন। আপনি যদি ভাল ইংরেজি ভাষা জানেন, তাহলে আপনি এই
কাজটি করতে পারবেন। কারণ অনেক কোম্পানি আছে যারা বাংলা ভাষাকে ইংরেজিতে রূপান্তর
কিংবা ইংরেজি ভাষাকে বাংলায় অনুবাদ করার কাজ দিয়ে থাকে। এছাড়াও আপনি যে সকল
ভাষায় পারদর্শী হলে এ কাজটি করতে পারবেন। চলুন তা দেখে আসি। আপনি যদি জার্মান,
স্প্যানিশ, ফ্রেঞ্চ ইত্যাদি ভাষায় পারদর্শী হতে পারেন।
তাহলে আপনি ট্রান্সলেটরের কাজটি করতে পারবেন। কারণ এ সকল ভাষায় পারদর্শী
ব্যক্তিদের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে ট্রান্সলেটরের জব
মিলে থাকে। এ সকল মার্কেটপ্লেস গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো Gengo, Unbabel,
Textmaster, Upwork ইত্যাদি। এ সকল জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসগুলোতে পার্ট টাইম জব
করে আপনি প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।
আপনি যদি উপরের ভাষাগুলো সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। তাহলে অনায়াসেই
ট্রান্সলেটরের জব করে প্রত্যেকদিন 300 থেকে 400 টাকা টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
পরবর্তীতে আপনার উপার্জিত টাকা ব্যাংক কিংবা বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করতে
পারবেন।
টাইপিং জব করে ইনকাম
আপনি চাইলে টাইপিং জব করে ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ে অনেক ছেলে মেয়ে
রয়েছে যারা অনলাইন থেকে আয় করতে চাই। কিন্তু তাদের কাছে তেমন কোন ল্যাপটপ বা
কম্পিউটার নেই। তাদের কাছে আছে শুধু মোটামুটি দামের একটি স্মার্টফোন।
তারা এই স্মার্ট ফোন দিয়েই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারে। আর সেটি হলো
টাইপিং জব করার মাধ্যমে। অনলাইনে বিভিন্ন টাইপিং জব করা যায় এমন সাইট রয়েছে।
যেগুলোতে টাইপিং জব করে ইনকাম করা যায়। আমিও একসময় টাইপিং জব করে উপার্জন
করেছি। নিচে একটি সেরা টাইপিং জবের সাইট সম্পর্কে বলা হলোঃ
2captcha সাইটঃ
এটি মূলত একটি টাইপিং জব সাইট। এখানে বিভিন্ন ধরনের ক্যাপচা পূরণ করে ইনকাম করা
যায়। আমি একসময় এই কাজটি করে টাকা ইনকাম করেছি। এই কাজটি করতে তেমন দক্ষতার
প্রয়োজন হয় না। কিছুদিন প্র্যাকটিস করলেই এই কাজটি করা যায়। এই কাজটি করতে হলে
একাধিক সাইটে একাউন্ট খুলে এই কাজটি করতে হবে।
কারণ একটি সাইটে একাউন্ট খুলে কাজটি করলে তেমন বেশি উপার্জন করা যায় না। তবে
একাধিক সাইটে একাউন্ট খুলে কাজ করলে ভালো ইনকাম করা যায়। এখান থেকে উপার্জিত
অর্থ Webmoney, PerfectMoney তে প্রথমে পাওয়া যায়। তারপর এখান থেকে ডলার
বিভিন্ন বাইসেল সাইটে বিক্রি করে বিকাশের মাধ্যমে টাকা নেওয়া যায়। তাই আপনি
চাইলে এই কাজটি করতে পারেন। এছাড়াও আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে অনলাইন
জব বিকাশ পেমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
ফটোগ্রাফি করে আয় করার উপায়
ফটোগ্রাফি করে আয় করার উপায় সম্পর্কে আপনারা জেনে নিতে পারেন। আপনি যদি
ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করেন, তাহলে আপনি আপনার তোলা সবচাইতে ভালো ছবিগুলো
অনলাইনে বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। অনলাইনে এমন নানা মার্কেটপ্লেস
রয়েছে যেখানে আপনি আপনার তোলা সেরা ছবিগুলো আপলোড দিলে এবং আপনার সেই ছবিগুলো
কেউ ডাউনলোড করলে তার বিনিময়ে আপনি অর্থ পাবেন। আজকের পর্বে আমরা এরকম
মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জেনে নিবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
Adobe Stock :
এটি একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম। যেখানে আপনি আপনার তোলা ছবিগুলো বিক্রি করতে পারেন।
ফটোগ্রাফার জন্য এটি মূলত সেরা প্ল্যাটফর্ম। যেখানে একজন ফটোগ্রাফার তার তোলা
সেরা ছবিগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করে থাকে।
iStock by Getty Images :
এই প্লাটফর্মটিতে একজন ফটোগ্রাফার তার তোলা সেরা ছবিগুলো বিক্রি করতে পারে। আর
ছবিগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে ভালো পরিমান টাকা আয় করার সুযোগ রয়েছে।
Shutterstock :
এটিও একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। যেখানে ফটোগ্রাফাররা তাদের তোলা সেরা ছবিগুলো
আপলোড করে থাকে। আর তাদের সেই আপলোড করা ছবিগুলো যদি ডাউনলোড হয় তাহলে এই
ডাউনলোডের বিনিময়ে তারা ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবে।
Alamy :
এটিও একটি জনপ্রিয় ছবি বিক্রির প্ল্যাটফর্ম। যেখানে একজন ফটোগ্রাফার তার ছবিগুলো
বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারে। তবে সবচাইতে মজার ব্যাপার হলো এই
প্লাটফর্মে ছবি বিক্রি করার মাধ্যমে অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের তুলনায় অনেক বেশি
টাকা ইনকাম করা যায়।
Foap Mobile App :
এটিও একটি ছবি বিক্রির প্ল্যাটফর্ম। তবে এখানে মোবাইল থেকে তোলা ছবিগুলো বিক্রি
করা হয়। আপনি যখন আপনার মোবাইলে তোলা সেরা ছবিগুলো এই প্লাটফর্মে আপলোড দেবেন।
তখন সেই ছবিগুলোর মধ্যে যে ছবিগুলো ডাউনলোড হয়ে থাকবে। সেই ছবিগুলোর বিনিময়ে
আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এভাবে খুব সহজেই ছবি বিক্রির মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা
যায়।
পেমেন্ট পদ্ধতিঃ
এসকল ফটোগ্রাফিক সাইটগুলোতে কাজ করার পর আপনি আপনার উপার্জিত টাকা PayPal,
Payoneer এর মাধ্যমে নিতে পারবেন। এরপর এগুলো থেকে ডলার বাইসেল সাইটে বিক্রি
করে সেই টাকা বিকাশের মাধ্যমে সরাসরি নিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে এই সকল
ফটোগ্রাফিক সাইটগুলোতে ছবি বিক্রি করে বিকাশের মাধ্যমে টাকা নিতে পারবেন।
Gigclickers থেকে ইনকাম করার উপায়
Gigclickers থেকে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে বিস্তার জেনে নিতে পারেন। কেননা এই
সাইট থেকে কোন প্রকার কষ্টদায়ক কাজ ছাড়াই ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। অর্থাৎ এই
সাইটে কাজ করতে হলে তেমন কোন দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। এই সাইটে ছোট ছোট কাজ
করে টাকা ইনকাম করা যায়। নিচের আলোচনায় কি কি মাধ্যম থেকে ইনকাম করা যাবে তা
দেখানো হলোঃ
ভিডিও দেখেঃ
এই সাইটটিতে আপনারা অ্যাকাউন্ট খুললে বিভিন্ন ছোট ছোট কাজ পাবেন। সেই কাজগুলোর
মধ্যে একটি হলো ভিডিও দেখা। ভিডিও দেখা অর্থাৎ তারা বিভিন্ন ব্যক্তির ফেসবুক বা
ইউটিউব এর ভিডিও আপনার সামনে নিয়ে আসবে এবং আপনাকে একটা নির্দিষ্ট সময় সেই
ভিডিওগুলো দেখতে হবে। তাহলে আপনার ইনকাম হবে।
গেম খেলাঃ
এই সাইটটার আরেকটি ইনকাম পদ্ধতি হলো বিভিন্ন ধরনের গেম খেলা। এই সাইটটিতে আসলে
বিভিন্ন ধরনের গেম দেখতে পাবেন। আপনার পছন্দমো যে কোন গেম খেলতে পারেন। আর এই গেম
খেলার মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে।
রেফার করাঃ এই সাইটটি থেকে উপার্জন করার আরো একটি পদ্ধতি হলো রেফার
করা। অর্থাৎ আপনি এই সাইটটিতে একাউন্ট খোলার সময় এই সাইটটির আপনার যে রেফার
লিঙ্ক রয়েছে, তার মাধ্যমে অন্যজনদের এই সাইটের একাউন্ট খুলতে পারলে আপনার ইনকাম
হবে।
সাইন আপ করাঃ
এই সাইটটিতে একাউন্ট খোলার পর বিভিন্ন সাইটে নিয়ে যাবে এবং আপনাকে সাইন আপ করতে
বলবে। অর্থাৎ অন্যদের কোন একটা সাইট আপনার সামনে নিয়ে এসে বলবে সাইন আপ করতে।
আপনি তখন যদি তাদের সেই সাইটটি সাইন আপ করেনয, তাহলে টাকা পাবেন।
বিজ্ঞাপন দেখাঃ
আপনি এই সাইটটিতে অ্যাকাউন্ট খুললে বিভিন্ন কাজ করতে পারবেন। যখন তখন আপনার সামনে
বিজ্ঞাপন প্রদর্শন হবে। আপনাকে একটা নির্দিষ্ট সময় বিজ্ঞাপন গুলো দেখতে হবে। আর
এ বিজ্ঞাপন গুলো দেখার মাধ্যমে আপনার একাউন্টে ব্যালেন্স যুক্ত হবে।
সার্ভে পূরণঃ
এখানে বিভিন্ন পণ্যের সার্ভে দেওয়া থাকবে। আপনাকে সেগুলো পূরণ করতে হবে। আর এ
সকল ছোট ছোট সার্ভে পূরণ করার মাধ্যমে আপনার ব্যালেন্সে টাকাযুক্ত হবে।
আর এভাবে আপনি এ সকল ছোট ছোট কাজগুলো করার মাধ্যমে Gigclickers সাইট থেকে ইনকাম
করতে পারবেন। আর আপনার উপার্জিত টাকা গুলো খুব সহজে বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে
পেমেন্ট নিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে খুব সহজে এই সাইট থেকে ইনকাম করা যায়। এছাড়াও
আপনারা চাইলে উপরের আলোচনা থেকে অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট সম্পর্কে
বিস্তারিত জেনে আসতে পারেন।
লেখকের শেষ কথা
আমরা উপরের আলোচনা থেকে অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে
এসেছি। আমরা আরো জানতে সক্ষম হয়েছি Jumptask সাইট থেকে ইনকাম করার উপায়
সম্পর্কেও। বর্তমান সময় অনলাইনের যুগ। এখন অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্মের মাধ্যমে
ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যাচ্ছে। তবে এখানে একটি বিষয় রয়েছে অনেক
প্ল্যাটফর্ম থাকলেও সব প্লাটফর্ম গুলো টাকা পেমেন্ট করে না।
তাই যে কোন প্লাটফর্মে কাজ করার আগে সেই প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে
নেওয়া সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। আমি উপরের আলোচনায় এমন বেশ কিছু জনপ্রিয়
প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি যেগুলো থেকে আপনারা টাকা ইনকাম
করতে পারবেন। তবে এ সকল প্লাটফর্ম গুলোতে কাজ করার আগে আরো বিস্তারিতভাবে এ সকল
প্লাটফর্ম গুলো সম্পর্কে জেনে নিবেন
তাহলে আপনার সময় এবং শ্রম দুটোই বাঁচবে। আমি চেষ্টা করেছি উপরের আলোচনায় এমন
বেশ কিছু জনপ্রিয় প্লাটফর্ম সম্পর্কে আলোচনা করার যেগুলো থেকে টাকা ইনকাম করতে
পারা যায়।আশা করছি উপরের আলোচনাটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন।
রিটেক্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url